বিশ্বের একদম সেরা ৩৫ টি ওয়েবসাইট - ওয়েবসাইট কি এবং কিভাবে ওয়েবসাইট খোলে?

আপনি যেহেতু এই লেখা পড়ছেন সেহেতু আপনি অলরেডি ওয়েবসাইট ইউজ করা শুরু করে দিয়েছেন। গুগল, ফেসবুক কিংবা আমাদের এই ব্লগ ও একটি ওয়েব সাইট। আজকের এই পোস্টে আমি সারা পৃথিবীতে থাকা মিলিওন মিলিওন ওয়েবসাইটের মধ্যে একদম টপে থাকা ৫০টি ওয়েব সাইট এর তালিকা এবং তাদের পরিচিতি আপনাদের কাছে তুলে ধরবো ইনশা আল্লাহ। 

ওয়েবসাইট কি?

ওয়েবসাইট মূলত এক বা একাধিক ডিজিটাল পেজ সম্বলিত একটি নির্দিষ্ট ঠিকানা যা নির্দিষ্ট আইপি এড্রেস বা ডোমেইন নাম দ্বারা পরিচিত হয়ে থাকে এবং এসব ডিজিটাল পেজের কন্টেন্ট এক বা একাধিক সার্ভারে হোস্ট করা থাকে।
Google.com এর গুগল ডট কম এটি হলো গুগল নামক কোম্পানির নির্দিষ্ট ডোমেন বা ঠিকানা আর এই ডোমেনের কন্টেন্ট একাধিক সার্ভারে হোস্ট করা আছে। আমরা যখন ব্রাউজার থেকে গুগলে ক্লিক করি তখন সেসব সার্ভারে থাকা ডাটার মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন টপিক খুজে বের করতে পারি। 

মোবাইল দিয়ে কি ওয়েবসাইট খোলা যায়? 

জি খোলা যায় তবে সেটি শুধু শখের বসে খোলা ওয়েবসাইট ই হবে। আপনি যদি প্রফেশনাল ওয়েবসাইট খুলতে চান তাহলে কম্পিউটার ই ইউজ করা উচিৎ। 
মোবাইল দিয়ে ওয়েব সাইট খোলার জন্য ফ্রি ওয়েবসাইট বিল্ডার ইউজ করতে পারেন।wordpress.com / blogger.com হলো অন্যতম ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করার সাইট।
আপনি ফেসবুক যেভাবে একাউন্ট করেন ঠিক সেভাবেই এখানেও একাউন্ট তৈরি করে ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন।  

ওয়েবসাইট কি কিভাবে খোলে কি কাকে বলে

বিশ্বের টপ ১০টি ওয়েবসাইটের তালিকা ও পরিচিতি -বিশ্বের সেরা ওয়েবসাইট

এই তালিকাতে আমি টপে থাকা কিছু ওয়েব সাইটের নাম জানাবো। এই তালিকা করা হয়েছে মূলত কি পরিমান ইউজার ওয়েবসাইট গুলো ইউজ করে এবং কত সময় ব্যয় করে ইত্যাদির উপর নির্ভর করে। সোর্সঃ সিমিলারওয়েব। 

১। গুগল – সেরা ওয়েবসাইট

নেট ইউজ করছে কিন্তু গুগলের নাম শুনেনি এমন মানুষ পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ আছে। অনেকের কাছে তো গুগল ই ইন্টারনেট! 
জি এই গুগল ই হলো সারা পৃথিবীতে থাকা ইউজার সংখ্যার দিক দিয়ে একদম টপে থাকা ওয়েবসাইট। 
গুগল প্রতিদিন ৫বিলিওন এর বেশি সার্চ রেজাল্ট শো করে! 
গুগলের তৈরি ক্রোম ব্রাউজার ও বেশ জনপ্রিয় একটি গুগলের প্রোডাক্ট। 

২।ইউটিউব – বাংলাদেশের সেরা ওয়েবসাইট

 তালিকার ২য় নাম্বারে আছে ইউটিউব। মজার কথা হলো ইউটিউব ও গুগলের ই একটি ওয়েবসাইট। ২০০৫ সালে ৩জন তরুন মিলে ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট ইউটিউব তৈরি করে। পরে গুগল সেই ওয়েবসাইট তাদের থেকে ১.৪ বিলিয়ন ডলার দিয়ে কিনে নেই। তখন থেকেই ইউটিউব গুগলের অধীনে চলে আসে। 
ইউটিউব কে ধরা হয় সেকেন্ড সার্চ ইঞ্জিন। কারন গুগলে যেমন বিভিন্ন তথ্য পেতে সার্চ করা হয় তেমনি ইউটিউব ই বিভিন্ন ভিডিও খুজে পেতে সার্চ করা হয়। 

৩। ফেসবুক –  সোশ্যাল সাইট

২০০৪ সালে যাত্রা শুরু করা ফেসবুক একটি সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েব সাইট। ইন্টারনেট ইউজারদের কাছে ফেসবুক কে পরিচিত করে দেওয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। 
মানুষ এখন ঘণ্টার পর ঘন্টা ফেসবুকে সময় নস্ট করছে! অহেতুক ছবি ভিডিও শেয়ার করে বেড়াচ্ছে।গুগল মানুষকে যতটা না প্রভাবিত করতে পারে ফেসবুক তারচেয়ে বেশি প্রভাবিত করতে পারে।
আর একারনেই দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন দেশ ফেসবুক এর ব্যাপারে শক্ত অবস্থান নিচ্ছে। মিয়ানমারের রিসেন্টলি রোহিঙ্গা গণহত্যার পিছনে গবেষকরা ফেসবুক কেও দায়ী করে থাকে।
পাশের দেশ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে প্রায় প্রতিদিন ফেসবুক এর মাধ্যমে ভুয়া তথ্য ছড়িয়ে দিয়ে মুসলিমদের উপর আক্রমন করানো হচ্ছে হিন্দুত্তবাদি সন্ত্রাসী দ্বারা। এসবের জন্য ফেসবুক তার দায় এড়াতে পারে না। 

৪।  টুইটার – সোশ্যাল মিডিয়া

 আমাদের দেশে টুইটার তুলনামুলক ভাবে কিছুটা কম পরিচত হলেও বাইরের দেশ গুলোতে বিশেষ করে আমেরিকা কানাডাতে টুইটার বেশি জনপ্রিয়। আমাদের বাংলাদেশে ফেসবুক যেমন পরিচিত আমেরিকাতে টুইটার তেমন। টুইটারের অন্যতম সুবিধা হলো জাস্ট এখন কোথায় কি হচ্ছে কি নিয়ে কথা হচ্ছে এসব সম্পর্কে দ্রুত জানা যায়। বিশ্বের ব্রেকিং নিউজ পেতে টুইটার বেশ কাজের।
যদিও টুইটারের বেশ কিছু ফিচার জঘন্য। টুইটার অনেক কিছুই এলাউ করে যা কোন সভ্য সোশ্যাল সাইতের করা উচিৎ না। 
তাই আপনাদের যারা টুইটারের সাথে নাই তাদের বলবো না থাকায় ভালো। দরকার নাই টুইটারে যাওয়ার। আর যারা আছেন তাদের বলবো সময় নস্ট কইরেন না। 

৫।ইন্সটাগ্রাম – ছবি শেয়ারিং সাইট

 গুগলের আছে ইউটিউব আর ফেসবুক এর আছে ইন্সটাগ্রাম। জি তালিকার ৫ নাম্বারের অবস্থানে আছে ইন্সটাগ্রাম। এই সাইট হলো ছবি শেয়ার করার সোশ্যাল মিডিয়া বলতে পারেন।
মিলিয়ন মিলিয়ন ছবি প্রতিদিন ইন্সটাগ্রামে শেয়ার করা হয়। যদিও অন্য আরেকটি সাইতের জন্য ইন্সটাগ্রাম এখন কিছুটা পিছিয়ে যাচ্ছে।

৬।বাইডু – চাইনিজ সার্চ ইঞ্জিন

 ছয় নাম্বারে আছে চীনের তৈরি গুগল বাইডু! চীনের তৈরি বাইডু বলতে আমি আসলে বুঝাতে চেয়েছি চাইনিজ সরকার আমেরিকানদের বিশ্বাস করেনা তাই তারা আমেরিকার সার্চ ইঞ্জিন গুগল ইউটিউব এসব ইউজ করতে দেয় না তাদের নাগরিকদের। গুগল ইউটিউব এসব সাইটের পরিবর্তে চায়না নিজেরাই নিজেদের জন্য আলাদা সার্চ ইঞ্জিন বাইডু তৈরি করেছে। চাইনিজদের আলাদা সোশ্যাল সাইট ও আছে!! 

৭। উইকিপিডিয়া – তথ্য ভান্ডার

বিভিন্ন তথ্য খুজে পেতে উইকিপিডিয়া বেশ জনপ্রিয়। যদিও ট্রাস্টেড সোর্স হিসাবে উইকি কে ইউজ করা ঠিক না কিন্তু কোন তথ্যর ব্যাসিক বিষয়ে জানতে ইউকি কার্যকর। ইউজার সংখ্যার দিক দিয়ে ইউকিপিডীয়া ৭নাম্বারে আছে। 

৮। ইয়ান্ডেক্স  – রাশিয়ান সার্চ ইঞ্জিন

একটু আগেই গুগলের চাইনিজ ভার্সন বাইডু সম্পর্কে জেনেছেন না? এখন জানবেন গুগলের রাশিয়ান ভার্সন ইয়ান্ডেক্স! সম্পর্কে!! 
চীনের মতই আমেরিকার আরেক শত্রু হলো রাশিয়া। একারনে রাশিয়াও আমেরিকাকে বিশ্বাস করেনা এবং আমেরিকার গুগল এর পরিবর্তে নিজেদের ইয়ান্ডেক্স সার্চ ইঞ্জিন বানিয়েছে। ইয়ান্ডেক্স সম্পর্কে আমাদের দেশের মানুষ কম জানলেও এটিরও কিন্তু গুগলের মত অনেক গুলো সার্ভিস চালু আছে। ইমেইল সেবা, স্যাটেলাইট সেবা ইত্যাদি। 

৯। ইয়াহু! – বুড়ো দাদু

এক সময় ইন্টারনেট জগতের রাজা মহারাজা ছিলো ইয়াহু কিন্তু সময়ের সাথে সাথে আজ ইয়াহু মৃত প্রায় অবস্থায় টিকে আছে। কিন্তু রাজা তো রাজাই! মরা মরা অবস্থায় থেকেও টপ টেনের মধ্যে নিজের অবস্থা ধরে রেখেছে। 

১০। এডাল্ট সাইট

 তালিকার ১নাম্বারে এমন একটি ওয়েব সাইট আছে যেটি কিনা এডাল্ট ওয়েব সাইট। এডাল্ট হওয়ায় আমি সেই সাইট টিকে বাদ দিচ্ছি। 

১১। WhatsApp 

বর্তমানে হোয়াটসঅ্যাপের মূল্য $50.7 বিলিয়ন।
এটি হোয়াটসঅ্যাপের বাজার মূল্যকে কিছু দেশের জিডিপি থেকেও বেশি। উদাহরণস্বরূপ, পূর্ব ইউরোপের সার্বিয়ার জিডিপি মাত্র $50.6 বিলিয়ন। এটি আজ হোয়াটসঅ্যাপের মূল্যের চেয়ে একশ মিলিয়ন কম।
whatsapp ফেসবুক এর মালিকানাধিন একটি সাইট। 

১২।এডাল্ট সাইট

 ১২নাম্বারেও একটি খারাপ ওয়েব সাইট থাকায় সেটিও বাদ দিচ্ছি।

১৩। এমাজন – বেস্ট ই কমার্স ওয়েব সাইট

বাংলাদেশের দারাজের সাথে পরিচিত থাকলে এমাজন বুঝতে সহজ হবে। এমাজন হলো ইন্টারনেট শুরুর দিকে যাত্রা শুরু করা ই কমার্স ওয়েব সাইট। অনলাইন থেকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট কেনা বেচা করাই এদের কাজ। শুরুতে বই দিয়ে শুরু করলেও এখন এমাজন বিশ্বের টপ সেলারে পরিনত হয়েছে। 

১৪। একটি বিনোদন মুলক ওয়েবসাইট। নেট***

১৫। Yahoo.co.jp  ইয়াহুর জাপানি সাব ডোমেন

১৬। live.com মাইক্রোসফট কোম্পানির একটি সার্ভিস সাইট। ইমেইল সেবা দিয়ে থাকে। 

১৭। টিকটক। ইউজ না করলেও অনেকেই এই নামের সাথে পরিচিত। সোশ্যাল মিডিয়া হলেও এটি সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে অন্যতম জঘন্য। ফেসবুক ইউটিউব এ খারাপ যেমন আছে তেমন অনেক কন্টেন্ট ভালোও আছে  তবে টিক টকের মেজরিটি কন্টেন্ট ই খারাপ কিংবা খারাপ ইন্টেন্টে বানানো।

টিক টক বিশেষ করে ইয়াং বয়সের ছেলে মেয়েদের কাছে লাইফের অর্থই পালটে দিচ্ছে। তাদের কাছে বেহুদা নাচানাচি, গ্যাং , টাঙ্কি মারতে পারাকে সফলতা এসবই তাদের কাছে হিরোইজম হয়ে যাচ্ছে টিক টক টাইপ সাইট গুলোর কারনে। আর মেয়েরা তো আগে থেকেই ডুবন্ত(!) 

১৮।  জাপানের সাইট Docome.ne.jp

১৯। রেডিট। বাংলাদেশের অনেকের কাছে রেডিট নামটি অপরিচিত হলেও ইন্টারনেট জগতে রেডিট কিন্তু কিং! আমার কাছে রেডিট হলো টুইটারের বড় ভাই ভার্সন। দুনিয়ার হাজারো টপিকের উপর আলোচনা পাবেন রেডিটে। এখানে অনেক এক্সপার্ট আছে যারা ছবি দেখে খুনের রহস্য বের করে ফেলতে পারে। এমন সিরিয়াস সিরিয়াস টপিকও রেডিটে আলোচনা করা হয়।

রেডিট কে বলা হয় ইন্টারনেটের আয়না। 

২০। Linkedin জব রিলেটেড ওয়েবসাইট। চাকরী খুজতে, প্রফেশনাল পারথি খুজে পেতে এনং আপনার জব সেক্টরের উপর জ্ঞান বাড়াতে লিঙ্কেদ ইন একটি ভাল উৎস হতে পারে।  

যদিও কম বাংলাদেশিই এখানে এক্টিভ থাকে। একাউন্ট অনেকেই খুলে তবে এক্টিভ থাকে না তেমন। যারাও এক্টিভ আছে তাদের অনেকে আসলে ডিজিটাল মারকেটার! 

২১। Vk.com এই সাইটকে বলতে পারেন ফেসবুক এর রাশিয়ান ভার্সন। কাজও আসলে তাই। এটি রাশিয়ান সোশ্যাল মিডিয়া। আমাদের এই রিজিয়নে এই সাইট তেমন পরিচিত  না হলেও রাশিয়া ইউক্রেনের ঐ দিকে এটি বেশ পরিচিত। 

২২। একটি এডাল্ট ওয়েব সাইট

২৩। office.com এটি মাইক্রোসফট অফিসের ওয়েবসাইট। 

২৪। discord.com  বিভিন্ন রকম টপিকে ডিস্কাস করার সাইট!

 
২৫। twitch.tv লাইভ স্ট্রিমিং করার ওয়েব সাইট 

  
২৬। bing.com গুগলের মত সার্চ ইঞ্জিন

 
২৭। turbopages.org জানিনা এটা কিসের ওয়েবসাইট। আপাতত জানতে ইচ্ছাও করতিছে না। পরে কখনো জেনে লিখার চেষ্টা করবো। 

 
২৮। roblox.com গেমের ওয়েবসাইট

 
২৯। naver.com   খুব সম্ভবত কোরিয়ান ওয়েবসাইট কোরিয়ান ভাষায়

 
৩০। bilibili.com চাইনিজ ওয়েবসাইট

 
৩১। zoom.us আপনারা জুমে ক্লাস করেছেন এটা সেই জুমের জুম সাইট

 
৩২। mail.ru রাশিয়ান ইমেইল সার্ভিস। 

 
৩৩। pinterest.com আমেরিকান মহিলাদের অনলাইন শপিং সেন্টার! ড্রেস, ঘর সাজানো, হাইকিং ইত্যাদি বিষয়ে নানা প্রোডাক্ট ও আইডিয়া পেতে পিন্টারেস্ট টপে থাকবে বলা যায়। 

 
৩৪। qq.com

 
৩৫। duckduckgo.com  প্রাইভেসি সেন্ট্রিক সার্চ ইঞ্জিন। আপনারা অনেকেই জানেন গুগল ফেসবুক এসব সাইট আমাদের তথ্য নিয়ে বিজ্ঞাপন্দাতাদের কাছে সেল করে, বিভিন্ন এজেন্সির কাছে সেল করে। তারা এসব তথ্য দিয়ে আপনার কাছে এমন সব বিজ্ঞাপন দিতে পারবে  যা দেখে আপনি ম্যানিপুলেটেড হয়ে যাবেন। সত্য কে মিথ্যা আর মিথ্যা কে সত্য মনে করবেন। 

আপনার লোকেশন, ডিভাইস ডিটেলস, ফিঙ্গার প্রিন্ট ইত্যাদি হাজারো তথ্য এসব সাইট গুলো নিয়ে রাখে আমার আপনার অগোচরে। 

যারা প্রাইভেসি রক্ষা করতে চান তারা গুগল বাদ দিয়ে ডাক ডাক গো ইউজ করতে পারেন। এটা একদম সম্পূর্ণ ভাবে প্রাইভেসি দিতে না পারলেও গুগলের চেয়ে ভালো এটা বলা যায়। 

উপসংহারঃ আমি এই পোস্টে বেশ কিছু সাইটের নাম বাদ দিয়েছি। এসব সাইটের প্রচারনা করা কোন ভাবেই আমাদের ইচ্ছার মধ্যে নেই। আর এই তালিকার সব গুলো সাইট আপনাকে ঘুরে দেখতে হবে, ঘুরে ঘুরে সময় নষ্ট করতে হবে এমন না। আপনি যদি ঠিক ভাবে ফেসবুক, গুগল এবং ইউটিউব ইউজ করতে পারেন তাহলে আপনার প্রয়োজনীয় সব পেয়ে যাবেন। স্কিল বাড়াতেও পারবেন।

সোশ্যাল মিডিয়া গুলো কে সময় নষ্ট করার মেশিন না বানিয়ে স্কিল বাড়ানোর মেশিন বানান, দেখবেন সোশ্যাল মিডিয়া সাইট থেকেই আপনার বিজনেস, জব খুজে পাচ্ছেন।

ভাল থাকবেন। সালাম।

Next Post Previous Post